দৈনিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ
ঢাকাWednesday , 25 June 2025
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আবহাওয়া
  5. কর্পোরেট
  6. খেলাধুলা
  7. জাতীয়
  8. তথ্যপ্রযুক্তি
  9. ধর্ম
  10. বিনোদন
  11. বিশেষ প্রতিবেদন
  12. রাজনীতি
  13. লাইফস্টাইল
  14. শিক্ষা
  15. সারাদেশ

যাচাই ছাড়াই কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে হাসনাতের বক্তব্য মানহানিকর: দুদক

বার্তা কক্ষ
June 25, 2025 12:47 pm
Link Copied!

এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ যাচাই-বাছাই ছাড়াই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দুদক কর্মকর্তাদের নিয়ে মানহানিকর বক্তব্য দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছে সংস্থাটি। মঙ্গলবার (২৪ জুন) রাতে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ অভিযোগ করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হাসনাত আব্দুল্লাহ একটি পোস্ট কমিশনের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। পোস্টটিতে তিনি যাচাই-বাছাই ছাড়াই দুদকের মহাপরিচালকসহ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মানহানিকর বক্তব্য প্রদান করেন। এ বিষয়ে সবার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, একটি প্রতারক চক্র দুদক চেয়ারম্যান, মহাপরিচালক বা কর্মকর্তা পরিচয়ে মামলা থেকে অব্যাহতি প্রদানের কথা বলে প্রতারণা করে আসছে। এর সাথে দুদকের কর্মকর্তাদের কোনও সম্পর্ক নেই। এরিমধ্যে দুদক বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নিয়েছে এবং প্রতারক চক্রের অনেককে গ্রেফতার করা হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, আগে থেকেই দুদক প্রতারণা রোধে সবাইকে সতর্ক করে আসছে। যা বিভিন্ন জাতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। এরূপ প্রতারণার শিকার হয়ে অনেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দুদককে দোষারোপ করে। যার ফলে দুদকের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়।

বিজ্ঞপ্তির শেষে বলা হয়, প্রতারণামূলক ফোন কল, বার্তা ও ব্যক্তিগত যোগাযোগের মাধ্যমে কারও কাছ থেকে টাকা চাওয়া, প্রতারণা, অনিয়মের তথ্য পাওয়া গেলে দুদকের টোল ফ্রি হটলাইন-১০৬ নম্বরে জানানো অথবা নিকটস্থ দুদক কার্যালয় বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা গ্রহণের অনুরোধ করা হলো।

প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার রাতে হাসনাত আব্দুল্লাহ ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড আইডিতে একটি পোস্ট দেন। পোস্টে তিনি অভিযোগ করেন, দুর্নীতির কোনো অভিযোগ না থাকলেও এর ক্লিয়ারেন্স নিতে দুদককে সর্বনিম্ন রেট ১ লাখ টাকা দিতে হয়। অভিযোগের সত্যতার প্রমাণ দিতে এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. মাহমুদা আলম মিতুর কথা উল্লেখ করেন তিনি। ওই পোস্টের সঙ্গে তিনি তিনটি ভিডিও ক্লিপ যুক্ত করেন।

পোস্টে তিনি লিখেন, আপনার নামে দুর্নীতির কোনো অভিযোগ না থাকলেও সেটার ক্লিয়ারেন্স নিতে আপনাকে ১ লাখ টাকা দিতে হবে। সম্প্রতি মাহমুদা মিতুর কাছে থেকে এই টাকা চাওয়া হয়েছে দুদকের ডিজি আকতার ও তার ডিডি পরিচয়ে। মাহমুদা মিতুকে বলা হয়– আপনি একজন ডাক্তার, আপনার তো টাকাপয়সার অভাব থাকার কথা না, আপনি এক লাখ টাকা দিয়ে ক্লিয়ারেন্স নিয়ে যান।