দৈনিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ
ঢাকাMonday , 21 July 2025
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আবহাওয়া
  5. খেলাধুলা
  6. জাতীয়
  7. তথ্যপ্রযুক্তি
  8. ধর্ম
  9. বিনোদন
  10. বিশেষ প্রতিবেদন
  11. রাজনীতি
  12. লাইফস্টাইল
  13. শিক্ষা
  14. সারাদেশ
  15. স্বাস্থ্য
আজকের সর্বশেষ সবখবর

“১৯৬৬ সালের একটি চাইনিজ রেপ্লিকা প্লেন দিয়ে কি প্রশিক্ষণ চালিয়ে যাওয়া ন্যায়সংগত?

বার্তা কক্ষ
July 21, 2025 7:02 pm
Link Copied!

🔍 ১৯৬৬ সালের চাইনিজ রেপ্লিকা — এটা কী?
১৯৬৬ সালে চীন তৈরি করেছিল তাদের প্রথম জেট যুদ্ধবিমানগুলোর একটি, যা মূলত ছিল সোভিয়েত ইউনিয়নের ডিজাইনের অনুকরণ (রেপ্লিকা)। বিশেষ করে:

🇨🇳 Shenyang J-6 → এটি আসলে ছিল সোভিয়েত MiG-19 ফাইটারের চাইনিজ সংস্করণ।

J-6 (MiG-19 এর রেপ্লিকা) প্রথমবার আকাশে ওড়ে ১৯৫৮ সালে, কিন্তু ১৯৬০-এর দশকে ব্যাপক উৎপাদন হয় এবং এটি বিভিন্ন দেশকে সরবরাহও করা হয়েছিল।

🌍 কেন বিভিন্ন দেশ পুরনো যুদ্ধবিমান এখনো ব্যবহার করে?
১. কম খরচে প্রশিক্ষণ:
উন্নয়নশীল দেশগুলো এই পুরনো বিমানগুলোকে ট্রেইনিং জেট হিসেবে ব্যবহার করে পাইলটদের প্রশিক্ষণের জন্য।

টেকনোলজি সীমাবদ্ধতা:
অনেক দেশের কাছে আধুনিক যুদ্ধবিমান কেনার বাজেট বা প্রযুক্তিগত সক্ষমতা নেই, তাই তারা রেটায়ার্ড বা পুরনো বিমান দিয়ে সীমিত আকাশ প্রতিরক্ষা বজায় রাখে।

ড্রোন টার্গেট বা টেস্ট:
কিছু পুরনো যুদ্ধবিমানকে রিমোট কন্ট্রোল করে ড্রোন টার্গেট হিসেবে ব্যবহার করা হয় – যাতে মিসাইল বা অস্ত্র পরীক্ষা করা যায়।

গেরিলা বা বিদ্রোহী গোষ্ঠী:
যুদ্ধবিধ্বস্ত বা স্বীকৃত সরকারবিহীন অঞ্চলগুলো অনেক সময় পুরনো স্টক থেকে এসব বিমান সংগ্রহ করে।

✈️ বিধ্বস্ত হওয়া বিমানটি সম্ভবত কী ছিল?
যদি কোনো সংবাদে বলা হয় যে বিমানটি ছিল ১৯৬৬ সালের “চাইনিজ রেপ্লিকা”, তাহলে সেটি হয়তো Shenyang J-6 (MiG-19 clone) বা অন্য কোনো চাইনিজ ক্লোনড যুদ্ধবিমান।
এ ধরনের বিমান:

অত্যন্ত পুরনো প্রযুক্তির

যান্ত্রিক ত্রুটির ঝুঁকি বেশি

ব্যবহার হয় সাধারণত প্রদর্শনী, প্রশিক্ষণ, বা গেরিলা কাজে

🚨 ঝুঁকিপূর্ণ কেন?
পুরনো যন্ত্রাংশের জন্য মেইনটেনেন্স কঠিন

ব্ল্যাক বক্স বা আধুনিক ন্যাভিগেশন না থাকায় দুর্ঘটনার কারণ বোঝা কঠিন

আকাশে ভরসাযোগ্যতা কম